বিটরুটের স্বাস্থ্য উপকারিতা / বিটরুট কেন খাবেন?
- ফ্যাটি লিভারে ১০০% কার্যকর
- যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে!
- রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
- হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে
- মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়
- ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে
- কিডনি পরিষ্কার রাখে
- দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে
- মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
সঠিকভাবে বিটরুট খাওয়ার উপায়
- রান্না করলে বিটরুটের নাইট্রেট ও ভিটামিন C-এর পরিমাণ কমে যায়। তাই সালাদ, জুস বা স্মুদি হিসেবে খেলে বেশি পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়।
- সকালে খালি পেটে বা ব্রেকফাস্টের সঙ্গে বিটরুট খেলে শরীর দ্রুত এর পুষ্টিগুণ শোষণ করতে পারে।
- বিটরুট জুস শরীরে দ্রুত কাজ করে, বিশেষ করে রক্তচাপ কমাতে ও স্ট্যামিনা বাড়াতে।
- তবে একেবারে ফিল্টার করে খাওয়ার বদলে ফাইবারসহ জুস করলে আরও ভালো হবে।
- ব্যায়ামের ৩০-৪৫ মিনিট আগে বিটরুট জুস বা সালাদ খেলে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ে এবং স্ট্যামিনা বৃদ্ধি পায়।
- অ্যাথলেটরা অনেক সময় বিটরুট জুস ব্যবহার করেন পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য।
বিটরুট কিভাবে খাবেন?
- বিটরুট ছোট ছোট টুকরা বা কুচি করে শসা, গাজর, টমেটো, পেঁয়াজ, লেবুর রস ও এক চিমটি লবণ দিয়ে মিশিয়ে খেতে পারেন।
- বিটরুট ব্লেন্ড করে এর সঙ্গে গাজর, আপেল ও আদা যোগ করে স্বাস্থ্যকর ডিটক্স জুস বানানো যায়।
- বিটরুট, কলা, দুধ বা দই, মধু ও কিছু বাদাম ব্লেন্ড করে হেলদি স্মুদি বানানো যায়।
- স্যান্ডউইচ বা র্যাপে কাঁচা বিটরুট পাতলা স্লাইস করে ব্যবহার করা যায়।
- কুচানো বিটরুটের সঙ্গে টক দই, জিরা গুঁড়া ও লবণ মিশিয়ে স্বাস্থ্যকর রায়তা বানানো যায়।
- যদি স্বাদে সমস্যা না হয়, তাহলে ছোট টুকরা করে বা পাতলা স্লাইস করে সরাসরি খাওয়া যায়।
- বিটরুট পাতলা স্লাইস করে পানিতে ভিজিয়ে কিছুক্ষণ রেখে সেই পানি পান করলে এটি শরীরের টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
